(১) বিভিন্ন জাতীয় দিবস (১৯ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রতিষ্ঠা দিবস, ২১ ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস, ২০ মার্চ শিশু নাট্য দিবস, ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস, ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ, ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর দিবস, ২৯ এপ্রিল বিশ্ব নৃত্য দিবস, ১লা আষাঢ় বর্ষা বরণ, ২৫ বৈশাখ রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী ও ১১ জ্যৈষ্ঠ নজরুল জন্ম জন্মজয়ন্তী, ২১ জুন বিশ্ব সংগীত দিবস, ১৫ আগস্ট শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস, ১লা অগ্রহায়ণ নবান্ন উৎসব, ১লা পৌষ ‘পৌষ মেলা’, ১লা ফাল্গুন বসন্ত উৎসব, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর মৃত্যুদিবস, ১৩ নভেম্বর কথাসাহিত্যিক মীর মশাররফ হোসেন এর জন্মবার্ষিকী, ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস) উদযাপন।
(২) চিরায়ত বাংলা নাটক সংঘাত মঞ্চায়ন মঞ্চায়ন। এছাড়াও নাট্য উৎসব, যাত্রা উৎসব, লোক সংস্কৃতি উৎসব এবং সাংস্কৃতিক উৎসবের আয়োজন।
(৩) ছাত্র/ছাত্রীদের মেধা বিকাশের লক্ষ্যে সংগীত, নৃত্য, তবলা, নাটক ও যাত্রা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন।
(৪) একুশে প্রতিযোগিতা, চিত্রাংকন, সঙ্গীত, নৃত্য প্রতিযোগিতা এবং ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ প্রতিযোগিতার আয়োজন।
(৫) চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, স্বল্প দৈর্ঘ্য প্রামাণ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, বিভিন্ন সময়ে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ও বঙ্গবন্ধুর জীবনীর উপর প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনী এবং অ্যাক্রোবেটিক প্রদর্শনীর আয়োজন করা।
(৬) জেলা শিল্পকলা একাডেমি ফিল্ম সোসাইটি, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সেল, ফোকলোর সেল, সংগীত, নৃত্য ও রেপার্টরী নাট্যদল এবং লাইব্রেরী পরিচালনা।
(৭) জেলার শিল্পী ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের তালিকা (আর্ট ডিরেক্টরী) হালনাগাদ।
(৮) জেলার অস্বচ্ছল শিল্পীদের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অনুদান প্রদান সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনা।
(৯) সংস্কৃতির বিভিন্ন শাখায় জেলা শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা প্রদান।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস